দেশটির সেনাপ্রধান এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসিকে তাদের
ভাষায়, জনগণের আহ্বান শুনে প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়ানো উচিত। বিবৃতিতে বলা হয়, ফিল্ড মার্শাল আল-সিসি তার দায়িত্ব পালনে সহযোগীতা করার জন্য সামরিক নেতৃবৃন্দকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, কিছুদিনের মধ্যেই তিনি তার প্রার্থিতা ঘোষণা করবেন। সংবাদদাতারা বলছেন, ফিল্ড মার্শাল সিসি খুব সহজেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সম্প্রতি তাকে সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ ফিল্ড মার্শাল হিসেবে পদোন্নতি দেয়া হয়। নির্বাচনে অংশ নেবেন কি নেবেন না, সে ব্যাপারে নিজের মনোভাব এখনো স্পষ্ট করেননি ফিল্ড মার্শাল আল সিসি। তবে সেনা সূত্রগুলো বলছে, তিনি যেকোনো দিন পদত্যাগ করবেন এবং নিজেকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করবেন। আসছে মধ্য এপ্রিলে দেশটিতে নতুন একটি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আল সিসির অবশ্য যুদ্ধের কোনও অভিজ্ঞতা নেই, তবে এরই মধ্যে ঝানু রাজনীতিবিদ হওয়ার প্রমাণ তিনি দিয়েছেন। গত জুলাই মাসে তার নেতৃত্বে যে অভ্যুত্থানে
মোহাম্মদ মোরসি ক্ষমতাচ্যুত হয়, সেটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়, এবং অনেক
মিশরীয়ের চোখেই আল সিসি একজন নায়ক। সমর্থকরা মনে করেন মিশরে দীর্ঘদিন ধরে চলা অস্থিতিশীলতা নিরসন করবার ক্ষমতা আল সিসির রয়েছে।
তবে বিরোধী-পক্ষও আছে তার, যারা মনে করেন আল সিসি
একজন কট্টর সামরিক শাসক যিনি এরই মধ্যে মিশরে একনায়কতন্ত্রের প্রবর্তন করতে
ভূমিকা রেখেছেন।
একজন কট্টর সামরিক শাসক যিনি এরই মধ্যে মিশরে একনায়কতন্ত্রের প্রবর্তন করতে
ভূমিকা রেখেছেন।
0 comments:
Post a Comment