পদপ্রার্থী নাজিম উদ্দিন মাস্টার ও তাঁর সমর্থকদের ওপর এ পর্যন্ত তিনবার
হামলা ও যানবাহন ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। তাঁর অভিযোগ, আওয়ামী লীগের
নেতা-কর্মীরা ওই সব হামলা চালিয়েছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রশাসন কোনো
ব্যবস্থা নেয়নি।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির আহ্বায়ক নাজিম উদ্দিন
অভিযোগ করে বলেন, ‘১২ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টায় পুরাতন বক্তারচর এলাকায়
মাজারের সামনে আমার ও আমার নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের
সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু হয়। এতে দলের ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন। ১৪
ফেব্রুয়ারি মীরেরবাগ এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠানে গেলে আমার গাড়িতে হামলা চালিয়ে
ভাঙচুর করে তারা। এ ঘটনায় পরদিন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা করেছি।
আসামিরা ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী হওয়ায় পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো
ব্যবস্থা নিচ্ছে না। সর্বশেষ গত শনিবার দুপুর ১২টায় হযরতপুর ইউনিয়নের
জগন্নাথপুর এলাকায় আমার নির্বাচনী প্রচারণা ও গণসংযোগের সময় আওয়ামী লীগের
২০-২৫ জন নেতা-কর্মী হামলা চালায়।’
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে
কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহীন
আহমেদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির নেতা আমান উল্লাহ ও গয়েশ্বর চন্দ্র
রায়ের সমর্থক নেতা-কর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এর জের ধরে বিএনপির নেতা
নাজিম মাস্টারের নির্বাচনী প্রচারণাকালে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের
ঘটনা ঘটে।’
নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদ
বলেন, ‘প্রার্থী নাজিম মাস্টারের ওপর হামলার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ প্রশাসনকে জানিয়েছি।’
ঢাকা জেলার
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোনালিসা বেগম বলেন, নাজিম মাস্টারের ওপর হামলা ও
গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগের ভিত্তিতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা হয়েছে। সেই
মামলার তদন্ত চলছে।
অভিযোগ করে বলেন, ‘১২ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ১০টায় পুরাতন বক্তারচর এলাকায়
মাজারের সামনে আমার ও আমার নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের
সন্ত্রাসী কার্যক্রম শুরু হয়। এতে দলের ১০-১২ জন নেতা-কর্মী আহত হন। ১৪
ফেব্রুয়ারি মীরেরবাগ এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠানে গেলে আমার গাড়িতে হামলা চালিয়ে
ভাঙচুর করে তারা। এ ঘটনায় পরদিন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা করেছি।
আসামিরা ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী হওয়ায় পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে কোনো
ব্যবস্থা নিচ্ছে না। সর্বশেষ গত শনিবার দুপুর ১২টায় হযরতপুর ইউনিয়নের
জগন্নাথপুর এলাকায় আমার নির্বাচনী প্রচারণা ও গণসংযোগের সময় আওয়ামী লীগের
২০-২৫ জন নেতা-কর্মী হামলা চালায়।’
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে
কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শাহীন
আহমেদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির নেতা আমান উল্লাহ ও গয়েশ্বর চন্দ্র
রায়ের সমর্থক নেতা-কর্মীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এর জের ধরে বিএনপির নেতা
নাজিম মাস্টারের নির্বাচনী প্রচারণাকালে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের
ঘটনা ঘটে।’
নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ বশির আহমেদ
বলেন, ‘প্রার্থী নাজিম মাস্টারের ওপর হামলার অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ প্রশাসনকে জানিয়েছি।’
ঢাকা জেলার
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোনালিসা বেগম বলেন, নাজিম মাস্টারের ওপর হামলা ও
গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগের ভিত্তিতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা হয়েছে। সেই
মামলার তদন্ত চলছে।
প্রথম আলো :news
0 comments:
Post a Comment