এবছর সৌদি আরবে এক লাখ এক হাজার সাত শ ৫৮ জন হজযাত্রী পবিত্র হজব্রত
পালনের জন্য যেতে পারবেন। এর মধ্যে ১০ হাজার সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং ৯১
হাজার সাত শ ৫৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারবেন।
সম্প্রতি সৌদি আরব এবং বাংলাদেশের মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মো.
মতিউর রহমান এবং রাজকীয় সৌদি সরকারের পক্ষে সেদেশের হজমন্ত্রী ড. বন্দর বিন
মোহাম্মদ হাজ্জার স্বাক্ষর করেন। আজ রবিবার সচিবালয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ধর্মমন্ত্রী এ কথা জানান।
চুক্তিতে হজযাত্রীদের বাংলাদেশ থেকে গমন, বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন, মক্কা আল
মোকাররমা ও মদিনা আল মনোয়ারায় যাতায়াত, আবাসন, পরিবহন, সৌদি সরকার কর্তৃক
অনুমোদিত ক্যাটারিং প্রতিষ্ঠানেরে মাধ্যমে সকল হজযাত্রীর খাবার সরবরাহ,
সৌদি আরবে প্রত্যেকটি হজ এজেন্সির ব্যাংক হিসাব চালু এবং এর মাধ্যমে আবাসন ও
খাবারের ব্যয় পরিশোধ, অনলাইনের মাধ্যমে সকল কার্যক্রম সম্পাদন, মিনার
জামারাতে কঙ্কর নিক্ষেপ, ১৩ জিলহজ পর্যন্ত বাংলাদেশি হজযাত্রীদের ৫০ শতাংশ
মিনায় অবস্থান ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ বছর প্রত্যেকটি হজ এজেন্সির ন্যূনতম হজযাত্রীর সংখ্যা হতে হবে ৫০ জন।
হজযাত্রী প্রতি ব্যাংক গ্যারান্টি হবে ৫০ সৌদি রিয়াল। হজ এজেন্সি অব
বাংলাদেশ (হাব) এর সংবাদ সম্মেলন সম্পর্কে মন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি
বলেন, সরকারের আগে তাদের এর ধরনের সংবাদ সম্মেলন করা ঠিক হয়নি।
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এর
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, এ বছর ১ লাখ ১ হাজার বাংলাদেশি হজ পালন করতে
পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়
৯১ হাজার জন হজ পালন করতে পারবেন।
এ বিষয়ে কি করা হবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনে আবার সংবাদ সম্মেলন করা হবে। দুটি
নির্দিষ্ট এয়ারলাইনসের বিমানে হজযাত্রার জন্য সরকারি বাধ্যবাধকতার
বিরুদ্ধে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, রায়ের কপি হাতে
পাওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রয়োজনে আপিল করা হবে। মন্ত্রী
জানান, অনেক হাজি সৌদি আরবে গিয়ে থেকে যায়। এটা বাংলাদেশের জন্য লজ্জাজনক। এ
ব্যাপারে কঠোর হব।
উল্লেখ্য, গত ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ বিমান ও সৌদি এয়ারলাইন্সে করে হজে
যাওয়ার সরকারি সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। গত বছরের ২৪
এপ্রিল বিমান বাংলাদেশ ও সৌদি এয়ারলাইন্স ছাড়া অন্য কোনো পরিবহনে হাজিরা
হজে যেতে পারবেন না বলে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়
সিদ্ধান্ত নেয়।
পালনের জন্য যেতে পারবেন। এর মধ্যে ১০ হাজার সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং ৯১
হাজার সাত শ ৫৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারবেন।
সম্প্রতি সৌদি আরব এবং বাংলাদেশের মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মো.
মতিউর রহমান এবং রাজকীয় সৌদি সরকারের পক্ষে সেদেশের হজমন্ত্রী ড. বন্দর বিন
মোহাম্মদ হাজ্জার স্বাক্ষর করেন। আজ রবিবার সচিবালয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ধর্মমন্ত্রী এ কথা জানান।
চুক্তিতে হজযাত্রীদের বাংলাদেশ থেকে গমন, বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন, মক্কা আল
মোকাররমা ও মদিনা আল মনোয়ারায় যাতায়াত, আবাসন, পরিবহন, সৌদি সরকার কর্তৃক
অনুমোদিত ক্যাটারিং প্রতিষ্ঠানেরে মাধ্যমে সকল হজযাত্রীর খাবার সরবরাহ,
সৌদি আরবে প্রত্যেকটি হজ এজেন্সির ব্যাংক হিসাব চালু এবং এর মাধ্যমে আবাসন ও
খাবারের ব্যয় পরিশোধ, অনলাইনের মাধ্যমে সকল কার্যক্রম সম্পাদন, মিনার
জামারাতে কঙ্কর নিক্ষেপ, ১৩ জিলহজ পর্যন্ত বাংলাদেশি হজযাত্রীদের ৫০ শতাংশ
মিনায় অবস্থান ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এ বছর প্রত্যেকটি হজ এজেন্সির ন্যূনতম হজযাত্রীর সংখ্যা হতে হবে ৫০ জন।
হজযাত্রী প্রতি ব্যাংক গ্যারান্টি হবে ৫০ সৌদি রিয়াল। হজ এজেন্সি অব
বাংলাদেশ (হাব) এর সংবাদ সম্মেলন সম্পর্কে মন্ত্রীকে প্রশ্ন করা হলে তিনি
বলেন, সরকারের আগে তাদের এর ধরনের সংবাদ সম্মেলন করা ঠিক হয়নি।
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) এর
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, এ বছর ১ লাখ ১ হাজার বাংলাদেশি হজ পালন করতে
পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১০ হাজার জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায়
৯১ হাজার জন হজ পালন করতে পারবেন।
এ বিষয়ে কি করা হবে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রয়োজনে আবার সংবাদ সম্মেলন করা হবে। দুটি
নির্দিষ্ট এয়ারলাইনসের বিমানে হজযাত্রার জন্য সরকারি বাধ্যবাধকতার
বিরুদ্ধে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, রায়ের কপি হাতে
পাওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রয়োজনে আপিল করা হবে। মন্ত্রী
জানান, অনেক হাজি সৌদি আরবে গিয়ে থেকে যায়। এটা বাংলাদেশের জন্য লজ্জাজনক। এ
ব্যাপারে কঠোর হব।
উল্লেখ্য, গত ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ বিমান ও সৌদি এয়ারলাইন্সে করে হজে
যাওয়ার সরকারি সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। গত বছরের ২৪
এপ্রিল বিমান বাংলাদেশ ও সৌদি এয়ারলাইন্স ছাড়া অন্য কোনো পরিবহনে হাজিরা
হজে যেতে পারবেন না বলে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়
সিদ্ধান্ত নেয়।

0 comments:
Post a Comment